ঝালর
একটা কমলারঙের স্পেসকে খাড়া করে রাখা
হয়েছে,স্পেস থেকে কয়েকটা আঁকাবাঁকা নকশারেখা
উৎপন্ন হয়েছে এবং বেরিয়ে গিয়েছে সিলিং পর্যন্ত
ওপাশে একটা কালো দরোজা একটা কালো চৌকো
আয়তাকার চিহ্ণের মতো প্রোরোচিত করছে সেই
কৃষ্ণগহ্বরে প্রবেশ করবার জন্য, কয়েকটা জেড্- চিহ্ণ
স্পেস- এ উৎপন্ন হয়ে এগিয়ে এসেছে মার্বেলের মেঝেতে
চিলমন দিয়ে সাজানো হয়েছে গোটা পথ
আজকে যে মহোৎসব, কিন্তু কোথাও ঢাকঢোল নেই
বিন্দুমাত্র আওয়াজ নেই কোনোখানে,কেবল
কখনো - কখনো মানুষের কণ্ঠ শোনা যাচ্ছে
একজন বলছে,তুমি কি তোমার বাড়িতে যেতে চাও
আর একজন বলছে,
তোমাকে তোমার বাড়িতে পৌঁছে দিচ্ছি।
[ কল্যাণ চট্টোপাধ্যায়-‘কৃতি’ পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক
একজন মানুষ যিনি অফিস নিজের লেখালিখি কলকাতা শহর থেকে অনেক দূরের বাড়ি সামলে দীর্ঘদিন শুধুমাত্র ভালোবাসার টানে স্নেহের টানে ‘কৃতি’-র প্রতিটি সংখ্যার প্রুফ সংশোধন, পেজ মেকআপ ইত্যাদি অতি জরুরি বিষয়গুলি দেখে দেন তিনি এই সময়ের ব্যস্ততম কবি নাসের হোসেন।আমার পত্রিকার প্রকাশে তাকে একজন অভিভাবকের মতোই দেখি। ]
হাঁ মসীহা ঠিক নিরূপণ করেছ।
ReplyDelete