৫-৭-৫ মাত্রায় হাইকু।তিন পঙক্তির।টানকা ৭ মাত্রায়,৭/৯ পঙক্তি। আরও নানা নামে, নানা দেশে ক্ষুদ্র কবিতা। নানা মাত্রায়। হাইকুতে তেমন কোন ভাব গম্ভীরতা থাকে না।নিছক প্রাকৃতিক সংক্ষিপ্ত চিত্রপট।এটুকুই।
রবীন্দ্রনাথ চেষ্টা করেও অতৃপ্তির কারণেই বোধ হয় এই বিশেষ লেখা চালিয়ে যান নি।তাঁর একটি -
"পুরোনো ডোবা
দাদুরি লাফালো যে,
১.
ভোরের সূর্য
সোহাগ ছড়ালো গো
প্রিয়ার টিপে।
২.
সন্ধ্যা নামলে
পুকুরে নীরবতা
আত্মস্থ ধ্যানে।
৩.
ঝিরি বৃষ্টিতে
মালতিবীথী ভেজে
নীরব কান্না।
৪.
আহা,প্রিয়ম
হুড্রু প্রপাতে ঝরে
তীব্র মুগ্ধতা।
৫.
খেলনা হাতে
বাবার মৃত্যু শোক
ভোলে শৈশব।
অতৃপ্তি রবীন্দ্রনাথের জানলাম।
ReplyDelete