মৎস্যন্যায়
মাছ কাটার বোটি ইস্পাতের হলে
সহজেই দ্বিখণ্ডিত হয় দেহ
আর আমি বধ্যভূমিতে চণ্ডাশোক
নির্দেশ দিচ্ছি তর্জনীর নাড়িয়ে
ঠিক কোন খণ্ডে
কতটা মাংস থাকা উচিত।
স্রোত
রক্ত উচ্চভূমি থেকে কচি লাউ দগার মতো
ছুটে যায় অববাহিকার দিকে
অথবা চুইয়ে পড়ে দিল্লি থেকে
নুলিয়া পাড়ায়
আর সব স্বাভাবিক
বনে বাঘ
গাছে পাখি
পাখি পাকা ফল খায়
আর ডানা মেলে ওড়ে...
তৎকালীন বঙ্গ সমাজ
গ্রীষ্মের দুপুরে স্থির জলে টপ করে খসে পড়েছিল একটা মেয়াদ উর্ত্তিন পাতা।
গ্রীষ্মের দুপুরে তরঙ্গ উঠেছিল জলে।
দুপুরে তরঙ্গ স্পর্শ করেছিল আমাদের মাতামহীর সপ্তদর্শী স্তনবৃন্ত।
তারপর থেকে সে রোজ একা একা স্নানে যেত
এরই মধ্যে একদিন সে কী ভাবে যেন পা হড়কে
তলিয়ে গেল চন্দ্রজ্যোতি ঢেউয়ে।
একমাত্র রামতনু লাহিড়ি এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কিছু তথ্য জেনেছিলেন।
আমরা
এখনও অন্ধকারে...
তবুও
ইতিমধ্যে কতজনই তো গেল
কিন্তু কেউ যাওয়া আগে আসছি বলে যায় না
নিদেনপক্ষে ভালো থেকো তাও বলে না
অথচ আমি নীরবে তাদের এগিয়ে দিই যতদূর পারি
বেশ ভালো লেখা। ভালোবাসা গো।
ReplyDeleteগভীরতা থেকে লেখা।
ReplyDelete