শব্দ-সফর
পাড়া বেড়ানি চোখ। উঠোনে অন্ধের ইশতেহার।বৃষ্টিহীন রেটিনায়
আলো পড়লেই পাখিদের মৃত্যুর খবর ভেসে আসে।
নিজস্ব বাঁশিতেও এখন শেষ ট্রেনের হুইশেল
১০০ ডেসিবেল ছাড়িয়ে জ্বলে উঠছে নক্ষত্রের বিছানায়।
গিনিপিগ ছাড়া সত্যি পুরনো শহরে কেউ নেই আমার,
অনলাইন জোনাকিরাও আজকাল সকাল সকাল ঘুমিয়ে পড়ে।
জলের ঘূর্ণির ভেতর বিসর্গ কথা বলছে-
আগামী কয়েক দশক পৃথিবীর সমস্ত কবিরা একদিন
মূর্খ আগুনের মুখোমুখি হবে
এখন চৈত্র ঘুম পেরিয়ে বৈশাখ যা দেখছে দেখুক।
আপাতত ব্রিফকেস ভর্তি কিছু যতিচিহ্ন পাহাড় ভ্রমণে যাক।
শুধু
আয়নায় চন্দ্রবিন্দু উলটে গেলেই আবার সেই মোচ্ছব আর শব্দ-সফর।
বাহ!
ReplyDelete