সম্পাদকীয় নয় কিন্তু
আবারও প্রথম থেকে।আবারও স্বরবর্ণে স্বর ফুলিয়ে অঙ্ক খাতার পাতায় মেঘ বৃষ্টি তারা আঁকি না কেন! কাগজের নৌকো ভাসিয়ে শ্রাবণ শ্রাবণ চোখ।বুকের ভিতর মিছিমিছি জলফড়িংয়ের হাঁকডাক।জুঁই আর ভুঁইচাঁপার বাড়াবাড়িতে রজনীগন্ধার শাসন মিথ্যে তো নয়!একচিলতে ওড়নার ছটা বা শার্টের রোদ্দুরে বুকের পেন্ডুলামে ঘন্টা বাজাতে ছুটে আসে হাজার খানেক নাম না জানা পাখি । একটু খানি ছোঁয়ার দাগে চন্দনের গন্ধ।
হোক না আবার শুরু প্রথমভাগের আলোয় শব্দ স্বরে আঙুলগোনা অথবা একটা বাড়াবাড়ি রকমের কিছু!ধোঁয়া উঠুক।জ্বলুক আগুন।
তসর কথার ভিড় সরিয়ে জখমিতে নুনের গ্রহণ লাগাও! আলবিদা লেখা চিঠির কোনায় চাঁদের তোতলামি এঁকে নতুন কোনো স্কেলে বেঁধে ফেলি চলো একতারের বায়না। শব্দের থই এসে সুশীল করুক ঘাটতি।কবিতা ফলাই উঠোন কুয়াশায়।বন্ধু আঁকি যেমন খুশি। চলতে ফিরতে গানের হরমোন ইনজেক্ট করি শিশির শিরায়।দিনের সম্পাদকীয়তে রাতচরা পাখি এসে ঠুকরে খাক ফলের আঁঠা।তবুও চলো নতুন লিখি। কবিতা সাজাই। তোমাদের ডাকি নতুন নামে। তোমরা সাড়া দিলে ঠিক ফুলে ফলে ভরে যাবে আইভরি পাতা।
"সম্পাদকীয় নয় কিন্তু " কী নিপুণতায় সম্পাদকীয়র যাবতীয় গাম্ভীর্য কে সরিয়ে দিয়ে প্রাণের আলো জ্বেলে দিলো যে আলো সঞ্চারিত হলো পাঠক-কবি-লেখকের হৃদয়ে ❗ অতুলনীয় 👌
ReplyDelete