মল্ল সাহিত্য ই-পত্রিকা , ২-য় বর্ষ
১৩২-তম প্রয়াস
আহাম্মক বেদনা ঝাড়বাতি জ্বেলে তুমি রাষ্ট্রহীন হবে
হয়ত রোমশ পাখির ঝাপটে দিন থরথর করে কাঁপে
পরিযায়ী সুখ বিবস্ত্র করে পরিত্রাণ পায়, যা এতদিন ছিল না
এক পীতাম্বর পিতা আগুন জ্বালাল আমার উনুনে
তখনও সেদ্ধ হয়নি না-খাওয়া রাতের শেষ আহার ।
একটা নিদ্রাতুর রাত এনে দিও সখে, যে রাতের কোন ভোর নেই,
দিন নেই , আছে শুধু সিংহাসনের লোভ, নিষ্ঠুরতার সংজ্ঞা
আমিও একটা প্রভাতের দিকে চেয়ে আছি
তোমার চেয়ে উজ্জ্বল একটা হাত এসে তুলে নিক মানবতা
এবার বন্ধ হোক নির্বাচনী খেলা, গোলকিপার দাঁড়িয়ে সামনে
যে বল-ই আসুক, সামলে নেবে নিষিদ্ধ বাণ ইচ্ছুক ডানা ।
কুহক শীতের প্রতীকী প্রার্থনা
অবেলার বৃষ্টি ঝরতে দেখে রাগ আসে ঋতুর
প্রহরের অন্ধকার গর্ভে প্রতীকী সূর্যের কোলাহল
স্মৃতি উসকে দেওয়া শরতের মেঘ, হেমন্তের
ঘোলাজলে জেগে ওঠে শিশিরের ঘাস, ফসল
থুত্থুরে শীত মায়াবী আগুন মেখে উত্তাপ খোঁজে
শুষে নিতে কুহক তন্ত্রজাল, সে এক প্রার্থনা
আমাকে ডুবিয়েছে চাঁদ যীশুর গির্জাধ্বনিতে
শীত আসে, আসলে শীতের হাজার বর্ণনা
প্রতিটি বসন্তের গায়ে হিমচাদর জড়ানো
মাটির বুক ঢাকা কুয়াশা উড়নার আঁচলে
সজীব আলোর মুখ দেখেনি তোমার স্মৃতি
অজস্র ঝরনার গান নীল দেবারতি চুলে
যাযাবর দেশ, ক্ষুধার আগুনের তাপে জ্বলে ভাত
প্রেমিকা হবে তবে প্রতিবাদী হও, পোড়ে মাঝরাত
ছায়ারা বিমূর্ত অতীত সন্ধ্যারতি
একগুচ্ছ এস্রাজ বিশ্বাস সহ্যের আঙিনাতে
অদ্ভূত পাখির ডানার গন্ধ নাচে
সেসময়েই মনে পড়ে তোমার রৌদ্রমূর্তি
অশরীরী মুখগুলো বিদ্যুৎ হাসে
আরণ্যক ঘুম নিয়ে যে প্রজাপতি মেলে ডানা
তাকে সঙ্গে নিয়ে এসো এক নিষ্ঠুর দেশে
এখানে সবাই উলঙ্গ, অমানবিক বাতাস উড়ে
পরম্পরা অগোচরে থাকে, নিজের বিকেলে
দুদিন আগেও বিচ্ছিন্ন হয়নি দ্বীপ, বিদ্রূপ হাসি
স্মৃতির কণ্ঠে উন্নাসিকতার জোয়ার,
ছায়ারা অতীত বিমূর্ত সন্ধ্যারতি জ্বেলে, আঁধার
কেটে কারা প্রভাত আনে, জীবনের গান
১৩২-তম প্রয়াস
আমার ইচ্ছুক ডানালিপি নাসির ওয়াদেন
আহাম্মক বেদনা ঝাড়বাতি জ্বেলে তুমি রাষ্ট্রহীন হবে
হয়ত রোমশ পাখির ঝাপটে দিন থরথর করে কাঁপে
পরিযায়ী সুখ বিবস্ত্র করে পরিত্রাণ পায়, যা এতদিন ছিল না
এক পীতাম্বর পিতা আগুন জ্বালাল আমার উনুনে
তখনও সেদ্ধ হয়নি না-খাওয়া রাতের শেষ আহার ।
একটা নিদ্রাতুর রাত এনে দিও সখে, যে রাতের কোন ভোর নেই,
দিন নেই , আছে শুধু সিংহাসনের লোভ, নিষ্ঠুরতার সংজ্ঞা
আমিও একটা প্রভাতের দিকে চেয়ে আছি
তোমার চেয়ে উজ্জ্বল একটা হাত এসে তুলে নিক মানবতা
এবার বন্ধ হোক নির্বাচনী খেলা, গোলকিপার দাঁড়িয়ে সামনে
যে বল-ই আসুক, সামলে নেবে নিষিদ্ধ বাণ ইচ্ছুক ডানা ।
কুহক শীতের প্রতীকী প্রার্থনা
অবেলার বৃষ্টি ঝরতে দেখে রাগ আসে ঋতুর
প্রহরের অন্ধকার গর্ভে প্রতীকী সূর্যের কোলাহল
স্মৃতি উসকে দেওয়া শরতের মেঘ, হেমন্তের
ঘোলাজলে জেগে ওঠে শিশিরের ঘাস, ফসল
থুত্থুরে শীত মায়াবী আগুন মেখে উত্তাপ খোঁজে
শুষে নিতে কুহক তন্ত্রজাল, সে এক প্রার্থনা
আমাকে ডুবিয়েছে চাঁদ যীশুর গির্জাধ্বনিতে
শীত আসে, আসলে শীতের হাজার বর্ণনা
প্রতিটি বসন্তের গায়ে হিমচাদর জড়ানো
মাটির বুক ঢাকা কুয়াশা উড়নার আঁচলে
সজীব আলোর মুখ দেখেনি তোমার স্মৃতি
অজস্র ঝরনার গান নীল দেবারতি চুলে
যাযাবর দেশ, ক্ষুধার আগুনের তাপে জ্বলে ভাত
প্রেমিকা হবে তবে প্রতিবাদী হও, পোড়ে মাঝরাত
একগুচ্ছ এস্রাজ বিশ্বাস সহ্যের আঙিনাতে
অদ্ভূত পাখির ডানার গন্ধ নাচে
সেসময়েই মনে পড়ে তোমার রৌদ্রমূর্তি
অশরীরী মুখগুলো বিদ্যুৎ হাসে
আরণ্যক ঘুম নিয়ে যে প্রজাপতি মেলে ডানা
তাকে সঙ্গে নিয়ে এসো এক নিষ্ঠুর দেশে
এখানে সবাই উলঙ্গ, অমানবিক বাতাস উড়ে
পরম্পরা অগোচরে থাকে, নিজের বিকেলে
দুদিন আগেও বিচ্ছিন্ন হয়নি দ্বীপ, বিদ্রূপ হাসি
স্মৃতির কণ্ঠে উন্নাসিকতার জোয়ার,
ছায়ারা অতীত বিমূর্ত সন্ধ্যারতি জ্বেলে, আঁধার
কেটে কারা প্রভাত আনে, জীবনের গান
No comments:
Post a Comment