ডাঁসানো পেয়ারার কাছে জলের এসরাজ
আমি বোরোলিনের কাছে
লিরিল সাবানের গন্ধ-সংহিতা না-শুনে,
দুপুরবেলা ডাঁসানো পেয়ারার কাছে জলের
এসরাজ শুনলাম,
তারই মধ্যে ধর্মভিরু পাখিরা হারমোনিয়াম
বাজিয়ে রোদ্দুরে ছড়িয়ে দিল,
নিধুবাবুর টপ্পা,
আর ভিটামিন-বি আমার রক্তে মিশিয়ে দিল,
কিশোরী চাঁদের শীৎকার,
আমি পেয়ারাগাছের নীচে এসে দাঁড়ালাম,
তার গোলাপি ছায়াটি বলল,
তুমি ইতিহাসে হরপ্পা পেয়েছো, এবার অঙ্কে মহেঞ্জোদড়ো পেলে,
পাঠিয়ে দেব মর্গে,
আমি ভয়ে হাঁটতে হাঁটতে চলে এসেছি,
০ (শূন্য) শতাব্দে,
আর ৪৫০ বছর হাঁটলেই রেটিনার মধ্যে
সক্রেটিস...
আমি বোরোলিনের কাছে
লিরিল সাবানের গন্ধ-সংহিতা না-শুনে,
দুপুরবেলা ডাঁসানো পেয়ারার কাছে জলের
এসরাজ শুনলাম,
তারই মধ্যে ধর্মভিরু পাখিরা হারমোনিয়াম
বাজিয়ে রোদ্দুরে ছড়িয়ে দিল,
নিধুবাবুর টপ্পা,
আর ভিটামিন-বি আমার রক্তে মিশিয়ে দিল,
কিশোরী চাঁদের শীৎকার,
আমি পেয়ারাগাছের নীচে এসে দাঁড়ালাম,
তার গোলাপি ছায়াটি বলল,
তুমি ইতিহাসে হরপ্পা পেয়েছো, এবার অঙ্কে মহেঞ্জোদড়ো পেলে,
পাঠিয়ে দেব মর্গে,
আমি ভয়ে হাঁটতে হাঁটতে চলে এসেছি,
০ (শূন্য) শতাব্দে,
আর ৪৫০ বছর হাঁটলেই রেটিনার মধ্যে
সক্রেটিস...
No comments:
Post a Comment