সায়কের ছুটে চলা
মন্দ বলে বলুক লোকে,
সত্যি বল, বুক ঠুকে----বলে একটা বিড়ি ধরিয়ে জগাদা খানিকটা সময় নিয়ে বললো, তারপর পোঙা মারা গেলে দেখবি, কেউ কুত্থাও নাই!
সব পেঁদা! সবাই শালা মুখেই জ্ঞান মারে!
দেখলি না,পঞ্চাদাকে? কত সততা!
ই দেশটায় বাল সবই বিক্রি হয়!
দামটা খালি একেকজনের একরকম।
পঞ্চাদা পঞ্চাশে বিক্রি হলো না কিন্তু যেই দাম বাড়লো,তেমনি পাঁচশোতে বিক্রি হয়ে গেল!
শালা ড্যাসের আদর্শ!
সায়ক হাঁ করে জগাদার নাকমুখ থেকে ধোঁয়া বেরোতে দেখতে দেখতে বিস্ময়ে হতবাক হয়ে একমনে ঘাস চিবোতে চিবোতে জগাদার কথা শুনছিলো।
বিড়িতে সুখটান দিয়ে মাটিতে পোড়াবিড়ি ঠেসে নিভিয়ে ,উঠে দাঁড়িয়ে জগাদা কয়েকবার তার আজানুলম্বিত দাড়িতে হাত বুলিয়ে, আঙুল চালিয়ে দীর্ঘ কেশরাশিকে শাসনে এনে একটা গাছকে কিছুক্ষণ জড়িয়ে ধরে থাকলো, তারপর গাছের ভেতর ঢুকে গেল।
কেসটা কীহলো, কিছু বোঝার আগেই সায়ক সেই যে পড়িমরি করে ছুট লাগালো,সেই ছুট, সে এখনো ছুটে চলেছে...
অজস্র অজস্র ধন্যবাদ সম্পাদককে। পাঠকের মতামত জানতে পারলে ভালো লাগবে।
ReplyDelete